Homeএখন খবরদ্বিতীয় দিনেও শহীদ স্মরনে মিডনাপুর ডট ইন, শপথ বছরভর বিপ্লবী স্মরণ কর্মকাণ্ডের

দ্বিতীয় দিনেও শহীদ স্মরনে মিডনাপুর ডট ইন, শপথ বছরভর বিপ্লবী স্মরণ কর্মকাণ্ডের

নিজস্ব সংবাদদাতা: শুক্রবারের পর শনিবারও অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের স্মরণ করলেন মিডনাপুর ডট ইনের সদস্যরা। শুক্রবার অগ্নিযুগের অমর শহীদ রামকৃষ্ণ রায় ও শহীদ ব্রজকিশোর চক্রবর্তীর আত্মবলিদান দিবসে শ্রদ্ধা জানিয়ে দুদিনের এই কর্মসুচী শুরু করে মিডনাপুর ডট ইন। সুসজ্জিত ট্যাবলো সাজিয়ে দুই শহীদের বিশাল আকারের ছবি লাগিয়ে সমস্ত শহর পরিক্রমা করে মেদিনীপুর শহরবাসীকেও শহীদ স্মরণে আমন্ত্রন জানান উদ্যোক্তারা।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শনিবার, অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিন  সকাল ৯ টায় শুরু হয় পদযাত্রা। প্রথমেই পদযাত্রা পৌঁছয় জজকোর্ট চত্বরে দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের মূর্তির কাছে। জন্মদিন উপলক্ষে মাল্যদান করা হয় মুকুটহীন রাজা বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের মূর্তিতে। মিডনাপুর ডট ইন -এর সদস্যরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মেদিনীপুর বার এসোসিয়েশনের  সদস্যবৃন্দরা।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মিডনাপুর ডট ইন -এর পক্ষ থেকে মাল্যদান করেন মহম্মদ ইয়াসিন পাঠান। এরপর শহীদ নির্মলজীবন ঘোষের আত্মবলিদান উপলক্ষে পদযাত্রা পরিক্রমা করে মেদিনীপুর শহর।

ছেলেরা সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি ও মেয়েরা সাদা শাড়ি পরেছিলেন। হাতে ছিল তিরঙ্গা। শহীদের মূর্তি ফুল দিয়ে সাজিয়ে জয়োধ্বনি, শঙ্খধ্বনি ও পুষ্পবৃষ্টির মাধ্যমে মাল্যদান করেন শহীদের আত্মীয় (ভাইপো) অশোকজীবন ঘোষ।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সবশেষে তিন শহীদের নামে বৃক্ষরোপন করা হয় কলেজ মাঠে।  এই শহীদ স্মরণ অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা অরিন্দম ভৌমিক জানান, “প্রত্যেক বছর একইভাবে এই দিনগুলি পালন করব আমরা, আজ আমাদের সদস্যরা পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম থেকে যোগদান করতে এসেছিলেন”


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অরিন্দম জানিয়েছেন, ‘মেদিনীপুর শহর মূর্তির শহর বলেই খ্যাত সারা পশ্চিম বাংলায়। বাংলা তথা ভারতের অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের স্মরণে বিভিন্ন সময় এই শহরে মূর্তি বসিয়েছেন বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। কিন্তু বলতে দ্বিধা নেই সেই মূর্তির যথাযথ সংরক্ষন ও সম্মান অনেক সময় রক্ষা হয়না। এর চেয়ে বড় অসম্মান বোধহয় বিপ্লবীদের প্রতি আর কিছু হয়না । আমরা উদ্যোগ নিয়েছি আমাদের যথাসাধ্য সামর্থ্য নিয়েই সেই ঘাটতি পূরন করতে।” 

RELATED ARTICLES

Most Popular