Homeএখন খবর১০মিলিমিটার বৃষ্টিতে পারদ নামছে, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাষ ! কাঁপছে খড়গপুর মেদিনীপুর

১০মিলিমিটার বৃষ্টিতে পারদ নামছে, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাষ ! কাঁপছে খড়গপুর মেদিনীপুর

নিজস্ব সংবাদদাতা: গত ২৪ ঘন্টায় মেদিনীপুর ও খড়গপুর সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে ১০.১৬ মিলিলিটার আর তাতেই ঠক ঠক করে কাঁপছে খড়গপুর মেদিনীপুর সহ সংলগ্ন এলাকা। আর তার সঙ্গে শংকা জাগিয়ে আরও বৃষ্টির পূর্বাভাষ দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। বলা হয়েছেন  কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলাতে নতুন বছরের শুরুতেই হতে পারে এই বৃষ্টির।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ওই পূর্বাভাষ অনুযায়ী ১ লা জানুয়ারি থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃষ্টিতে ভিজবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি যার মধ্যে দুই মেদিনীপুর ছাড়াও আশেপাশের জেলাগুলি রয়েছে। আর এই বৃষ্টির কারনে তাপমাত্রা নেমে যাবে ১০ডিগ্রিরও নিচে। ফলে ২০২০ প্রথম দিনগুলি কনকনে শীতের আমেজ উপোভোগ করতে পারেন দুই শহরের বাসিন্দা সহ দক্ষিনবঙ্গ।

এদিকে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া উদ্যান জানিয়েছে গত ২৪ঘন্টায় বৃষ্টির পরিমান ১০.১৬মিলিলিটার আর তার ধাক্কায় নেমেছে তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবারের তুলনায় শুক্রবারের গড় তাপমাত্রা কমে ১৫.৯৪ হয়েছে। সর্বনিম্ন ১৪.২৫ডিগ্রি সেলসিয়াস। হিসাব অনুযায়ী যদিও এটা এমন কিছুই নয় কারন এই মরসুমে ইতিমধ্যেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তারও অর্ধেক হয়ে ৭ডিগ্রি ছুঁয়ে গেছে। তাহলে এত ঠান্ডা কেন ? আবহওয়াবিদরা বলছেন বৃষ্টির সঙ্গে উত্তুরে হাওয়া দোসর হওয়াতেই তাপমাত্রা বেশি হওয়া স্বত্তেও কাঁপছে মানুষ।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আইআইটি খড়গপুরের ক্যাম্পাস ওয়েদার বলছে শুক্রবার ৮ থেকে ১১কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় উত্তুরে হাওয়া বয়েছে। আর তাতেই কার্যত অফিস কিংবা ঘরেই বেশিটা সময় কাটাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ঠান্ডায় খুব একটা প্রয়োজন না হলে রাস্তায় বের হওয়ার খুব একটা চান্স নিচ্ছেন না। এই অবস্থায় আরও অশনি সঙ্কেত হাওয়া অফিসের।
              
 আর এরই পাশাপাশি আলিপুর হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, আরও জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়বে। কলকাতায় ১১ ডিগ্রির নীচেও নেমে যেতে পারে পারদ। এমনকি জেলার বিভিন্ন জেলায় ৮ ডিগ্রিরও নীচে নামতে পারে পারদ। আজ শুক্রবার রাত থেকেই এক ধাক্কায় পারদ এতটা নীচে নামতে পারে বলে জানানো হয়েছে হাওয়া অফিসের তরফে।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উল্লেখ্য, পশ্চিমি ঝঞ্ঝা এবং একটি উচ্চচাপ বলয়ের জন্য বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার ছিল। ওই দিন দুপুর দেড়টা থেকেই  শুরু হয় ঝিরঝিরে বৃষ্টি।অঙ্কের হিসাবে প্রথমে তা ছিটেফোঁটা থাকলেও রাতের খেলায় সে অঙ্কেও পরিবর্তন ঘটেছে।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বৃহস্পতিবার রাতে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হয়েছে খড়গপুর ও মেদিনীপুরে। যার ফলে শুক্রবার সকালে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের  ব্যারোমিটার যন্ত্রে ওই পরিমান বৃষ্টি ধরা পড়ে। শুক্রবার তেমন করে বৃষ্টির খবর না এলেও রোদ ওঠেনি তেমন বরং মাঝে মধ্যেই ঝুলে এসেছে মেঘ। আর সবকিছু মিলিয়ে যেন কনকনে ঠান্ডায় জুবুথুবু দুই শহর।  

RELATED ARTICLES

Most Popular